12 September, 2012 0 comments

A Poem of Southey (1774-1843)

After Blenhein

It was a summer evening,

Old Kaspar’s work was done,

And he before his cottage door

Was sitting in the sun;

And by him sported on the green

His little grandchild Wilhelmine.

She saw her brother Peterkin

Roll something large and round

Which he beside the rivulet

In playing there had found;

He came to ask what he had found

That was so large and smooth and round.

Old Kaspar took it from the boy

Who stood expectant by;

And then the old man shook his head

And with a natural sigh

‘Tis some poor fellow’s skull’; said he,

‘who fell in the great victory’.

‘I find them in the garden,

For there’s many here about;

And often when i go to plough

The ploughshare turns them out.

For many Thousand men’, said he

‘Were slain in that great victory.’

‘Now tell us what ‘taws all about’

Young Peterkin he cries;

And little Wilhelmine looks up

With wonder-waiting eyes;

Now tell us all about the war,

And what they fought each other for.

“It was the English”, Kasper cried,

‘Who put the French to rout;

But what the fought each other for

I could not well make out,

But Everybody said, quoth he,

That was a famous victory.

My father lived at Blenheim then,

Yon little stream hard by;

They burnt his dwelling to the ground,

And he was forced to fly:

So with his wife and child he fled,

Nor had he where to rest his head;

“With fire and sword the country round

Was wasted far and wide,

And many a childing mother then

And new born baby died;

But things like that , you know must be

At every famous victory”

“They say it was a shocking sight

After the field was won;

For many thousands bodies here

Lay rotting in the sun;

But things like that, you know, must be

After a famous victory”

Great praise the Duke of Marlbro’ won

And our good Prince Eugene ;

‘Why, ‘twas a very wicked thing!’

Said little Wilhelmine;

Nay….Nay….my little girl.” quoth he,

It was a famous victory!

'”And everybody praised the Duke

Who this great fight did win”

But what good came of it at last?”

Quoth little Peterkin :-

“Why , that i cannot tell”, said he

“But ‘twas a famous victory.”

-----

I just read it from a book. and really feel good to share it with all of you

06 July, 2012 0 comments

সুখের জীবন

দু-টাকার আলু আর দু টাকার চাল,
তার সাথে মেগে আনা মুরগীর ছাল।
ফেন দিয়ে ভাত মারি, ভুলে গেছি ডাল।
রসে বশে তাই ধ্বসে, কেটে যায় কাল।

রাজা-গজা লালবাতি ভেঁপু দিয়ে চলে,
স্টেজ করে, লেজ পরে মোর কথা বলে,
আমি নাকি সুখে আছি পড়ে যাঁতা কলে,
আর খুব বাজে হত লাল পার্টি হলে।

আমি শালা বোকা দাদা অত কি যে বুঝি !
চুপ করে বিঁড়ি টেনে কথা গুলি খুঁজি-
যে যে কথা বলে গেছে তাই করে পুঁজি,
রাজপথ হয়ে গেল কত গলি ঘুঁজি।
0 comments

বালির ঘর

বাস্তব থেকে অনেক দূরে যেখানে নীল সুমুদ্র; শাদা বালি আর
সোঁদা হাওয়ায় পাল তোলা বলাকার খসে যাওয়া পালকের মত,
নীল আকাশের সাথে পৃথিবী মিশে যায়,
 সেখানে নিস্তব্ধঃ কোন দোদুল নৌকায়, 
তোমাকে জড়িয়ে ধরে যদি বলি-
'আমি শুধু তোমাকেই ভালবাসি', 
জানি; ভুরু কুঁচকে তুমি তাকাবে আমার দিকে!

পাখীর ডানা প্রসারিত নীল আকাশে।
কত সহজে কতে উপরে উঠে যায়, দেখে-
জমাট বাঁধা ঝাউবন; সুমুদ্র তীরে গুছিয়ে রাখা জাল;
মরা জেলীফিস বা এদিকে ওদিকে ছড়ানো কাঁকড়ার কঙ্কাল,
আর সুমদ্রের কালচে শ্যাওলা। 
আমি তোমার দু চোখ দেখি,সেখানে অবিশ্বাস;
 ঢেউয়ের মত আছড়াতে থাকে আমার ভালবাসার বীচে।
আমার সাজান বালির ঘর টেনে নিয়ে যায় সাগর গহীনে।
0 comments

অজগর

সরীসৃপ জীবন, কারখানার ধোঁয়ার কুন্ডলী মেঘের মতন।
বৃষ্টি নয়; একদিন রক্ত ঝরবে ওই মেঘ থেকে। 
আমরা সেইদিন আন্দোলন করব, মুঠো করা হাত উঠবে ঝিকিয়ে ঝিকিয়ে
ধারালো তরবারীর মত সেই রক্ত বৃষ্টির মাঝ খান হতে, সে রক্ত নদী হতে।
আর কত চাই! আর কী কী দরকার! আর কত সবুজ ছিঁড়ে ছিঁড়ে
উলঙ্গ করবো পৃথিবীকে! আর কত চুষে নেবো প্রানরস
আর কত ছিবড়ে করবো সোয়াবিনের বড়ির মত,
আর কত ওজনে মাপব মাংসের পরিমাপ-
আর কতটা সেদ্ধ হলে পৃথিবী সহজপাচ্য হবে?
সর্বভুক মানুষের দল এবার গিলছে পৃথিবীকে,
অ-য়ে অজগরের মতন।
23 April, 2012 0 comments

দারুন এই সময়


দারুন এই সময় কোন দূর্ভিক্ষ হয় না কেন?
মহামারীতে লোক মারা পড়ে না মাছির মত।
যারা পাপ করে বা করেছিল তাদের সাজা মাফ হয়ে যায়,
ঈশ্বরের জৌলুস ম্লান, খস খসে পুরানো কাপড়,
সময় শুধু গতিযুক্ত দূর পাল্লার ট্রেন,
মানুষ এত সহজে ভুলে যায় সব কিছু।

এভাবে বেঁচে থাকতে হবে! ভুলে যেতে হবে পুরানো হিসাব-
দয়া-মায়া, পাপ- পুন্য শুধু কাগজের কথা-
তার কোন অর্থ নেই আজকের দিনে,
দারুন এই সময় দারু ছাড়া আর কোন বাস্তবতা নেই,
আছে ঠন ঠনে মাটি আর তার উপর কংক্রিটের স্তর,
আছে বাড়ি, আছে এসি, বিছানা আর ব্যাভিচার,
কেন কোন দারুন সুনামি নেই- দারুন এই সময়।
27 November, 2011 0 comments

অচিন গ্রহ

আমি থাকি দূরে, কোন এক অচেনা গ্রহে

সেখানে পৃথিবীর মানুষের হিসেব মেলে না।

অথচ সেখানে গণিত জটিল নয় পৃথিবীর মত।

হিসেব সেখানে খুব সোজা, খুব সিধে সাধা,

শরীরের আগে থাকে সেখানে মন, কারণ

পেট পুজো সেখানে পূজার মধ্যে পড়ে না।

হ্রদয়ের কাটাকুটিতে দক্ষ ডাক্তার হয়ত হ্রদয়ের

সব তাল-সুর নাও বুঝতে পারে আমাদের গ্রহে

গ্রহণ লাগে না কখনো, চোখের সামনে দেখতে হয় না

অনুভূতি হীন দেহ, নিষ্পাপ চোখের সামনে পড়ে থাকে না

রক্তাক্ত মৃতদেহ। আঁধারের ভয়ে লোহার গরাদের পিছনে কাটাতে হয় না জীবন

আমাদের গ্রহে সূর্য পাটে বসে না কখনো, আসে না সন্ধ্যা ক্ষণ।

02 July, 2009 2 comments

ফেরা

দূর দিগন্তে গ্রামগুলি জঙ্গলের ফাঁকে ফাঁকে দেখা যায়,
দিগন্ত চিরে লাল মাটির রাস্তা সব চলে গেছে সেদিকেই,
কালো মাছির মত ছোট দেখায় রাখাল বালক আর তার সাথে
ঘরে ফেরা গরু-মোষ-ছাগল। জঙ্গলে তখন পাখিদের কিচির মিচির।
আমি ফিরে আসছিলাম বাড়ী, নতুন গোবরে নিকানো দাওয়া,
জামবাটি ভরা মুড়ি নারকেল, আর দু-পলা সরষের তেল।
শুধু পা ছড়িয়ে খাবো বলে, টানা কুড়ি বছর পর।

 
গ্রামে ঢুকে দেখলাম অন্ধকার, সমস্ত গ্রামে শ্মশানের স্তব্ধতা,
নিকানো উঠান কারা খুঁড়ে দিয়ে গেছে, জামবাটি পড়ে আছে
কাঠের ঘোড়ার খুলে যাওয়া চাকার মতন,
জংগলে মাওবাদী নামে নতুন জানোয়ার এসেছে,
তাই শিকারের আয়োজন। আমি ছুটতে থাকলাম জোরে
দিগন্ত থেকে পিচ রাস্তার দিকে, শহরে যেতে হবে এক্ষুনি
আমার শিকড় সরকার খুঁড়ে দিয়ে গেছে, ঝড় ওঠার আগে
মাটি খুঁজে নিতে হবে ক্রংক্রিটের মেঝেয়। আঃ কি নিরাপদ!
14 May, 2009 1 comments

আমরা দুজন (we are two)

স্বপ্নের জঙ্গলে হারাতাম দুজনে, পাঁকে গেঁথে যেত পা।

চুঁইয়ে পড়তো বৃষ্টির রেশ লাগা পাতা হতে হীরেকুঁচির মত জল,

ভীজে জঙ্গলে তখন সবুজের দাবানল। আমরা দুইটি কিশোর-

কাঁধে হাত রাখা রাখি করে হাঁটতাম আরো গভীরে।

পিছনে নগর জীবন ফেলে রাখা, রাস্তায় দৈত্য দানবের শব।

রূপকথার মত পক্ষীরাজ হয়তো আসবে এখুনি, পিঠে নিয়ে উড়ে যাবে

সূর্যাস্তের পানে, রক্তিম দিগন্তে ছায়া ফেলে পৃথিবীর বুক চিরে

অন্ধকারের দেশে যেখানে নীল নক্ষত্রের মত সাপের মনি

জ্বল জ্বল করবে আর আমরাও দুইটি তারার মত চমকাবো তারই পাশে।

শুধু স্বপ্নের জঙ্গলে পড়ে থাকা দুই জোড়া হাওয়াই চপ্পল,

সবাইকে বলে দেবে দুইটি কিশোর হারিয়েছে সুর্যাস্তের পানে।

0 comments

আমরা দুজন (we are two)

স্বপ্নের জঙ্গলে হারাতাম দুজনে, পাঁকে গেঁথে যেত পা।

চুঁইয়ে পড়তো বৃষ্টির রেশ লাগা পাতা হতে হীরেকুঁচির মত জল,

ভীজে জঙ্গলে তখন সবুজের দাবানল। আমরা দুইটি কিশোর-

কাঁধে হাত রাখা রাখি করে হাঁটতাম আরো গভীরে।

পিছনে নগর জীবন ফেলে রাখা, রাস্তায় দৈত্য দানবের শব।

রূপকথার মত পক্ষীরাজ হয়তো আসবে এখুনি, পিঠে নিয়ে উড়ে যাবে

সূর্যাস্তের পানে, রক্তিম দিগন্তে ছায়া ফেলে পৃথিবীর বুক চিরে

অন্ধকারের দেশে যেখানে নীল নক্ষত্রের মত সাপের মনি

জ্বল জ্বল করবে আর আমরাও দুইটি তারার মত চমকাবো তারই পাশে।

শুধু স্বপ্নের জঙ্গলে পড়ে থাকা দুই জোড়া হাওয়াই চপ্পল,

সবাইকে বলে দেবে দুইটি কিশোর হারিয়েছে সুর্যাস্তের পানে।

23 April, 2009 0 comments

ভালো কিছু করার জন্য চাই ভাল মানসিকতা। এ দেশের নেতাদের সে কথাটা বোঝাবে কে! রাজনীতি ক্রমশ পেশা হয়ে গেলো। দেশের ও দশের জন্য কিছু করার তাগিদ থেকে আগে নেতার এগিয়ে আসতেন আর এখন পকেট ভরাই হল মূল উদ্দেশ্য। আর জনতা কেবল মাত্র ভোটব্যাঙ্ক।

আরো মাওবাদী আসবে জঙ্গলে

আরো অনেক অকারন রক্তপাত আছে বাকী

মানবতা কোন পথে হারালো

হারাবার আর কিছু আছে নাকি?


 

বঞ্চনা আর অধিকারের অঙ্ক

ভুল হয় ভাগশেষ থাকে অবশিষ্ট

দেশ আরে দেশ নেই

নাগরিক তাকে করে নষ্ট


 

মুখ খানি আর ফিরবেনা

দেয়ালেতে ঠেকে গেছে পিঠ

মাথা খালি শুধু পেট আছে বাকি

বিষবৃক্ষের ফল থেকে তাই ধ্বংসের মীনিকীট।

12 March, 2009 0 comments

সন্ধ্যা আসে

বসন্তের সন্ধ্যা আসে পাহাড় ডিঙিয়ে,

তার পেছনে কালো রাত

নিভিয়ে দিয়ে সমস্ত রঙ।

হোলি কাল হয়ে গেছে পার-

আবীর পড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে।

তোমার ঠোঁটের থেকেও লাল সূর্যটা

নিভু নিভু হয়, যেমন উত্তেজনা শেষে

বিছানায় তুমি পড়ে থাকো ঘুমের আবেশে।

জানলায় কাঁচের ওপারে ঘন অন্ধকার,

কাঁচ ভেদ করে ঢুকে পড়ে জোয়ারের জলের মতন।

আলোর সুইচ ভুলে যেতে ইচ্ছে করে,

ডুবে থাকি অন্ধকারে ভুতের মতন।

জোনাকীরা পসরা সাজায় ডালে ডালে,

চাঁদ দেয় চোখে মুখে জল,

কুল কুচো করে জোছনা ছড়াবে সে

ছোট ছোট হীরের মতন।

সন্ধ্যা তারা দিয়ে যাবে টুকি

বাদুড়েরা উড়ে যাবে সাঁই

অলস সন্ধ্যার আগমনে

আর একবার তোমাকে চাই।

ইমনের সুরে আজ দুজনে

বেজে যাবো আবছায়া সন্ধ্যায়,

ফেলে রাখো সব কাজ আজকে

শুধু ভালো করে ডুবে যাক সূর্য।

11 March, 2009 0 comments

চুলোয় যাক

আজ পৃথীবি রনক্ষেত্র কোন বন্দুক তরবারি ছাড়াই।

বাতাসে হাজার যুবকের অসহায় হাসি্মুখের বুক ফাটা কান্না।

ঝরা রক্তের স্রোতে বাতাসের আদ্রতার পরিমান ছাড়াক বিপদ সীমা।

চুলোয় যাক বেবাক রাজনীতি

তবেই কোটি কোটি মানুষ নিশ্চিন্তে মুখে তুলতে পারবে

একমুঠো ক্ষুধার গ্রাস দূর্লভ থালা থেকে।

তবুও তো তাদের হ্রদপিন্ডের কথাটা মুখ অবধি আসতে পারবে-

চুলোয় যাক গনতন্ত্র আর এ ছাইয়ের স্বাধীনতা।


 

19 February, 2009 0 comments

চন্দ্রালোক

তুমি চাইলেই পেতে পারো একটা গোটা চাঁদ

শুধু তোমারই জন্য, আমি বড় জোর দিতে পারি

দু একটা তারা খুব নিষ্প্রভ।

আমার আশায় তুমি বারন্দায় দাঁড়াতে পারো,

আমি কিন্তু ভুলে যেতে পারি, সাইকেলের চাকা

ঘুরে যেতে পারে চোলাইয়ের ঠেকের দিকে।

মাটির ভাঁড়ে বাংলা তোমার ঠোঁটের থেকেও গরম।

তুমি কেন আমার কথা ভাবো- যে ভাবনা ছেড়েছে বাপ-মায়ে।

তার থেকে তুমি চাঁদ ধর, আমি বরঞ্চ মাতাল হয়ে

জোছনা দেখবো কিছুক্ষন।

0 comments

চন্দ্রালোক

তুমি চাইলেই পেতে পারো একটা গোটা চাঁদ

শুধু তোমারই জন্য, আমি বড় জোর দিতে পারি

দু একটা তারা খুব নিষ্প্রভ।

আমার আশায় তুমি বারন্দায় দাঁড়াতে পারো,

আমি কিন্তু ভুলে যেতে পারি, সাইকেলের চাকা

ঘুরে যেতে পারে চোলাইয়ের ঠেকের দিকে।

মাটির ভাঁড়ে বাংলা তোমার ঠোঁটের থেকেও গরম।

তুমি কেন আমার কথা ভাবো- যে ভাবনা ছেড়েছে বাপ-মায়ে।

তার থেকে তুমি চাঁদ ধর, আমি বরঞ্চ মাতাল হয়ে

জোছনা দেখবো কিছুক্ষন।

23 December, 2008 0 comments


 


নীল কালি, লাল কালি সব কালি শেষ

তবু শুন্য রিফিল জমিয়ে রাখা

পুরানো অভ্যেস।

বৌয়ের চুলের গাডার দিয়ে আটকে রাখা সব-

যাবজ্জীবন জেলবন্দী

ভীষন ভাবে নীরব।

মনেও পড়ে মাঝে মাঝে ওরাই একদিন

পেনের ভেতর প্রানের মত

কাটিয়েছিল দিন।

মুখের বলটা ঘুরেছিলো ছড়িয়ে কালি কত

আজকে শেষের যাদুঘরে

পড়ে মমির মত।

আমার মনের স্লেট পাথরের দেয়ালে কত কথা

বেরিয়েছিল, ছড়িয়েছিল

ভরিয়েছিল পাতা,

যাদের জন্য তারাই আজ শুন্য হয়ে গেছে

আজ আর তাদের কোন প্রয়োজন

নেই আমার কাছে।

তবুও রাখি জমিয়ে যত রিফিল; যারা শেষ।

মায়ার জিনিস দয়া বাড়ায়

পুরানো অভ্যেস।


 

©Sujesh

0 comments

Something new

-নতুন কিছু চাই-


 

নরমপন্থী-চরমপন্থী বুড়িয়েই গেছে সব,

পুলিশ ফাঁড়ির ডায়রীতে পোড়ে সংবিধানের শব।

দেশের কাপড়, দেশের রুটি বিস্বাদ লাগে ভাই

বিদেশমাটি ছোঁওয়ার লাগি বিমান ওড়ে তাই।

স্বাধীনতা বুটে থুক পালিশের আজ আর নেই জোর

দেশটা চালায় ভাগ বাটোয়ারী যত পেশাদার চোর।


 

পারো যদি ভাই বল একবার মুখ না বুজে তুমি-

'নতুন করে গড়বো আমরা মোদের জন্মভূমি'

হাতে তোল বান কর খান খান সব করে দাও ধ্বংস

চোর বাটপাড় মন্ত্রীর দল সব হোক নির্বংশ।

13 December, 2008 0 comments

Don’t Cry

আর কেঁদোনা রক্ত ঝরাও বুকে,

টিপির টিপির বৃষ্টি ঝরার মত,

চাইনাগো জল তোমার কালো চোখে

আগুন জ্বলুক তুমিও জ্বলো তত।


 

আজ আগুনের মুখে আঘাত করে

দাও পুড়িয়ে ভদ্র ভাষা যত,

আজ বাঁশীতে বিষের ভাষা ভরে

সকল প্রানে দাও করে দাও ক্ষত।


 

আজ আকাশের বুক ছিঁড়ে দাও জোরে

আজ পাহাড়ের গা টলিয়ে দাও,

আজ সাগরের ঘাড়খানাকে ধরে

কচমচিয়ে মুন্ডু খানা খাও।


 

আজ ঘাতকের কুঠার হাতে তোলা।

আজ জীবনের দাও করে দাও শেষ।

আজ তোমারই দীক্ষা নেওয়ার পালা

আজ তোমারই সব্বর্হারার বেশ।


 

আজ কেঁদোনা রক্ত ঝরাও বুকে

টিপির টিপির বৃষ্টি পড়ার মত

আজ নরকের দাও না তুলে মুখে

প্রানের মেলা যেথায় আছে যত।


 

©Sujesh

12 December, 2008 0 comments

No Sounds

আজকে কোন কথা নয় মন খুব খারাপ

কারন বৌয়ের সাথে ঝগড়া।

আমি তো রক্ত মাংস দিয়ে তৈরী

তাই মিটিয়ে ফেলা সম্ভব নয়।

10 December, 2008 0 comments

Post081220082

"শ্যামল মাঝি"


 

শ্যামল আবার মাছ ধরে

কাল রাতে তার বউ হয়েছে গত।

শ্যামল আবার নৌকা বায়

কালো রাতের কালপুরুষের মত।

শ্যামল চোখ শুকনো করে রাখে

দু চোখ শুধু ঘুমের ঘোরে লাল,

আজ শ্যামলের বাঁধন হারা প্রান-

ওই শ্যামলের বৌ মরেছে কাল।

আজ শ্যামলের যৌন সুখের সাথী

আর খাবেনা মুখ বুজে দুই লাথি,

তাড়ির গন্ধে কাঁদবেনা আর ভয়ে

খড়ের ঘরের ধর্না পানে চেয়ে।

আজ শ্যামলের সত্যি একা চলা,

মাছের গন্ধে ভরবে না আর প্রান,

আজ শ্যামলের সত্যি বিষাদ ভরা,

হ্রদয় মাঝে মন্দলয়ের গান(ভাটিয়ালী)।

0 comments

Post10122008

যদি এমন হত


 

যদি এমন হত আকাশে তোমাকে দেখতে পেতাম

শুনতে পেতাম তোমার গান, যখন মন খুব খারাপ।

তোমার দাঁড়িতে দখিনা বাতাস, তোমার আলখাল্লা

দুলবে এদিক ওদিক, রাত্রে যদিও ভয় পাবো –

তবুও দেখবো তোমাকে দুটি চক্ষু ভরে।

তোমাকে দেখার সখ আমার অনেকদিন থেকে।

 
;