স্বপ্নের জঙ্গলে হারাতাম দুজনে, পাঁকে গেঁথে যেত পা।
চুঁইয়ে পড়তো বৃষ্টির রেশ লাগা পাতা হতে হীরেকুঁচির মত জল,
ভীজে জঙ্গলে তখন সবুজের দাবানল। আমরা দুইটি কিশোর-
কাঁধে হাত রাখা রাখি করে হাঁটতাম আরো গভীরে।
পিছনে নগর জীবন ফেলে রাখা, রাস্তায় দৈত্য দানবের শব।
রূপকথার মত পক্ষীরাজ হয়তো আসবে এখুনি, পিঠে নিয়ে উড়ে যাবে
সূর্যাস্তের পানে, রক্তিম দিগন্তে ছায়া ফেলে পৃথিবীর বুক চিরে
অন্ধকারের দেশে যেখানে নীল নক্ষত্রের মত সাপের মনি
জ্বল জ্বল করবে আর আমরাও দুইটি তারার মত চমকাবো তারই পাশে।
শুধু স্বপ্নের জঙ্গলে পড়ে থাকা দুই জোড়া হাওয়াই চপ্পল,
সবাইকে বলে দেবে দুইটি কিশোর হারিয়েছে সুর্যাস্তের পানে।
স্বপ্নের জঙ্গলে হারাতাম দুজনে, পাঁকে গেঁথে যেত পা।
চুঁইয়ে পড়তো বৃষ্টির রেশ লাগা পাতা হতে হীরেকুঁচির মত জল,
ভীজে জঙ্গলে তখন সবুজের দাবানল। আমরা দুইটি কিশোর-
কাঁধে হাত রাখা রাখি করে হাঁটতাম আরো গভীরে।
পিছনে নগর জীবন ফেলে রাখা, রাস্তায় দৈত্য দানবের শব।
রূপকথার মত পক্ষীরাজ হয়তো আসবে এখুনি, পিঠে নিয়ে উড়ে যাবে
সূর্যাস্তের পানে, রক্তিম দিগন্তে ছায়া ফেলে পৃথিবীর বুক চিরে
অন্ধকারের দেশে যেখানে নীল নক্ষত্রের মত সাপের মনি
জ্বল জ্বল করবে আর আমরাও দুইটি তারার মত চমকাবো তারই পাশে।
শুধু স্বপ্নের জঙ্গলে পড়ে থাকা দুই জোড়া হাওয়াই চপ্পল,
সবাইকে বলে দেবে দুইটি কিশোর হারিয়েছে সুর্যাস্তের পানে।
ভালো কিছু করার জন্য চাই ভাল মানসিকতা। এ দেশের নেতাদের সে কথাটা বোঝাবে কে! রাজনীতি ক্রমশ পেশা হয়ে গেলো। দেশের ও দশের জন্য কিছু করার তাগিদ থেকে আগে নেতার এগিয়ে আসতেন আর এখন পকেট ভরাই হল মূল উদ্দেশ্য। আর জনতা কেবল মাত্র ভোটব্যাঙ্ক।
আরো মাওবাদী আসবে জঙ্গলে
আরো অনেক অকারন রক্তপাত আছে বাকী
মানবতা কোন পথে হারালো
হারাবার আর কিছু আছে নাকি?
বঞ্চনা আর অধিকারের অঙ্ক
ভুল হয় ভাগশেষ থাকে অবশিষ্ট
দেশ আরে দেশ নেই
নাগরিক তাকে করে নষ্ট
মুখ খানি আর ফিরবেনা
দেয়ালেতে ঠেকে গেছে পিঠ
মাথা খালি শুধু পেট আছে বাকি
বিষবৃক্ষের ফল থেকে তাই ধ্বংসের মীনিকীট।
বসন্তের সন্ধ্যা আসে পাহাড় ডিঙিয়ে,
তার পেছনে কালো রাত
নিভিয়ে দিয়ে সমস্ত রঙ।
হোলি কাল হয়ে গেছে পার-
আবীর পড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে।
তোমার ঠোঁটের থেকেও লাল সূর্যটা
নিভু নিভু হয়, যেমন উত্তেজনা শেষে
বিছানায় তুমি পড়ে থাকো ঘুমের আবেশে।
জানলায় কাঁচের ওপারে ঘন অন্ধকার,
কাঁচ ভেদ করে ঢুকে পড়ে জোয়ারের জলের মতন।
আলোর সুইচ ভুলে যেতে ইচ্ছে করে,
ডুবে থাকি অন্ধকারে ভুতের মতন।
জোনাকীরা পসরা সাজায় ডালে ডালে,
চাঁদ দেয় চোখে মুখে জল,
কুল কুচো করে জোছনা ছড়াবে সে
ছোট ছোট হীরের মতন।
সন্ধ্যা তারা দিয়ে যাবে টুকি
বাদুড়েরা উড়ে যাবে সাঁই
অলস সন্ধ্যার আগমনে
আর একবার তোমাকে চাই।
ইমনের সুরে আজ দুজনে
বেজে যাবো আবছায়া সন্ধ্যায়,
ফেলে রাখো সব কাজ আজকে
শুধু ভালো করে ডুবে যাক সূর্য।
আজ পৃথীবি রনক্ষেত্র কোন বন্দুক তরবারি ছাড়াই।
বাতাসে হাজার যুবকের অসহায় হাসি্মুখের বুক ফাটা কান্না।
ঝরা রক্তের স্রোতে বাতাসের আদ্রতার পরিমান ছাড়াক বিপদ সীমা।
চুলোয় যাক বেবাক রাজনীতি
তবেই কোটি কোটি মানুষ নিশ্চিন্তে মুখে তুলতে পারবে
একমুঠো ক্ষুধার গ্রাস দূর্লভ থালা থেকে।
তবুও তো তাদের হ্রদপিন্ডের কথাটা মুখ অবধি আসতে পারবে-
চুলোয় যাক গনতন্ত্র আর এ ছাইয়ের স্বাধীনতা।
তুমি চাইলেই পেতে পারো একটা গোটা চাঁদ
শুধু তোমারই জন্য, আমি বড় জোর দিতে পারি
দু একটা তারা খুব নিষ্প্রভ।
আমার আশায় তুমি বারন্দায় দাঁড়াতে পারো,
আমি কিন্তু ভুলে যেতে পারি, সাইকেলের চাকা
ঘুরে যেতে পারে চোলাইয়ের ঠেকের দিকে।
মাটির ভাঁড়ে বাংলা তোমার ঠোঁটের থেকেও গরম।
তুমি কেন আমার কথা ভাবো- যে ভাবনা ছেড়েছে বাপ-মায়ে।
তার থেকে তুমি চাঁদ ধর, আমি বরঞ্চ মাতাল হয়ে
জোছনা দেখবো কিছুক্ষন।
তুমি চাইলেই পেতে পারো একটা গোটা চাঁদ
শুধু তোমারই জন্য, আমি বড় জোর দিতে পারি
দু একটা তারা খুব নিষ্প্রভ।
আমার আশায় তুমি বারন্দায় দাঁড়াতে পারো,
আমি কিন্তু ভুলে যেতে পারি, সাইকেলের চাকা
ঘুরে যেতে পারে চোলাইয়ের ঠেকের দিকে।
মাটির ভাঁড়ে বাংলা তোমার ঠোঁটের থেকেও গরম।
তুমি কেন আমার কথা ভাবো- যে ভাবনা ছেড়েছে বাপ-মায়ে।
তার থেকে তুমি চাঁদ ধর, আমি বরঞ্চ মাতাল হয়ে
জোছনা দেখবো কিছুক্ষন।